চাঁদে কি বাতাস আছে?
কিভাবে?
জ্ঞান এবং ওয়েব সূত্র অনুসারে, চাঁদে কোনও বায়ুমণ্ডল নেই, যার অর্থ আমরা পৃথিবীতে যেমন জানি তেমন বায়ু বা বায়ু নেই। চাঁদে, স্থানের শূন্যতা বিরাজ করে, যার ফলে সৌর বায়ুর উপস্থিতি বা বায়ু চলাচল অসম্ভব হয়ে পড়ে। অতএব, চাঁদে বায়ু প্রবাহিত হওয়ার কোনও শারীরিক উপায় নেই।
Pourquoi?
চাঁদের একটি উল্লেখযোগ্য বায়ুমণ্ডল নেই কারণ এটিতে বায়ুর অণু ধরে রাখার জন্য অপর্যাপ্ত মাধ্যাকর্ষণ রয়েছে। চন্দ্র বায়ুমণ্ডল অত্যন্ত পাতলা এবং প্রধানত বিচ্ছুরিত মহৎ গ্যাস দ্বারা গঠিত। ঘন বায়ুমণ্ডল ব্যতীত, কোনও বায়ু চলাচল নেই এবং তাই চাঁদে কোনও বায়ু তৈরি হতে পারে না।
কখন?
আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, চাঁদের কোনো উল্লেখযোগ্য বায়ুমণ্ডল নেই, যার অর্থ কোনো সময়ে কোনো বাতাস নেই। যাইহোক, এটি লক্ষ করা উচিত যে চাঁদে তাপমাত্রার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ঘটে, বিশেষ করে দিন এবং রাতের মধ্যে। এই তাপমাত্রার পার্থক্যগুলি বিরল গ্যাসগুলির অত্যন্ত দুর্বল গতিবিধি তৈরি করে, তবে স্থলগত অর্থে এগুলিকে বায়ু হিসাবে বিবেচনা করা যায় না।
কোথায়?
যেহেতু চাঁদে কোনো বায়ুমণ্ডল নেই, তাই এর পৃষ্ঠে বাতাস পাওয়া অসম্ভব। যাইহোক, এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে চাঁদ সৌর বায়ুর সংস্পর্শে আসে, যা সূর্য দ্বারা নিক্ষিপ্ত চার্জযুক্ত কণা। এই কণাগুলি চন্দ্রের মাটি এবং পৃষ্ঠের বস্তুগুলিকে প্রভাবিত করতে পারে, তবে তারা বায়ু চলাচল তৈরি করে না।
কে?
যেহেতু চাঁদ বায়ুমণ্ডল এবং বায়ুবিহীন, তাই আমরা উপসংহারে আসতে পারি যে চাঁদে কেউ বা কিছুই "বাতাস" করে না। চাঁদের অনন্য পরিবেশগত অবস্থা বায়ু গঠনের অনুমতি দেয় না যেমনটি আমরা পৃথিবীতে জানি।
সম্পর্কিত অনুসন্ধান:
1. চাঁদে কি বাতাস আছে?
না, চাঁদের কোন উল্লেখযোগ্য বায়ুমণ্ডল নেই এবং তাই খুব কম বায়ু।
2. কিভাবে মহাকাশচারীরা চাঁদে শ্বাস নেয়?
মহাকাশচারীদের অবশ্যই স্পেসসুট পরতে হবে যা চাঁদে শ্বাস নেওয়ার জন্য অক্সিজেন সরবরাহ করে।
3. চাঁদে কি প্রাণ আছে?
আমরা যতদূর জানি চাঁদে কোনো প্রাণ নেই।
4. চাঁদে কি তাপমাত্রার তারতম্য আছে?
হ্যাঁ, সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসার কারণে চাঁদে তাপমাত্রার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন রয়েছে।
5. চাঁদে কীভাবে গর্ত তৈরি হয়?
চাঁদের গর্ত সাধারণত উল্কা বা ধূমকেতুর প্রভাবে তৈরি হয়।
6. চাঁদে কি ধূলিঝড় হয়?
না, ঘন বায়ুমণ্ডলের অনুপস্থিতিতে চাঁদে কোনো ধূলিঝড় হয় না।
7. চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর থেকে কীভাবে আলাদা?
চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর তুলনায় প্রায় ছয় গুণ দুর্বল।
8. মহাকাশচারীরা কীভাবে মহাকাশে হারিয়ে না গিয়ে চাঁদে হাঁটেন?
মহাকাশচারীরা বিশেষ স্পেসসুট দিয়ে সজ্জিত থাকে যা তাদেরকে জোতা এবং তারের সাহায্যে চন্দ্র পৃষ্ঠে নোঙ্গর করতে দেয়। এটি তাদের মহাকাশে ভাসতে বাধা দেয়।